
কপ্টারক্যাম
ওজন: ৩.৭ কেজি (ব্যাটারিবিহীন)।
সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতা: দুই কেজি।
উড্ডয়ন সময়: ছয় ঘণ্টা ১৫ মিনিট।
উড্ডয়ন পথ: ড্রোনের অবস্থান উড্ডয়নস্থল ও প্রত্যাবর্তনের ধরন সম্পর্কে ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণব্যবস্থাকে জানাবে জিপিএস ও ব্যারোমিটার।
ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ : সফটওয়্যার নির্ধারণ করে দেবে কোন যন্ত্রের কতটুকু ক্ষমতা দরকার।
ক্যামেরা: তারবিহীন অথবা থ্রিজি/ফোরজি সংযোগের মাধ্যমে ভিডিও ধারণ ও সরবরাহ করতে পারে। ড্রোন চলাচলের সময় ও লক্ষ্য অটুট থাকে।
দূরমাপন যন্ত্র: দূরমাপন যন্ত্র বা টেলিমিট্রি দ্বিতীয় বেতার নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা ড্রোনটিকে স্বতন্ত্রভাবে পথচলার সুযোগ করে দেয়। থ্রিজি মুঠোফোন ব্যবহার করলে গন্তব্যের সীমারেখা ১০০ কিলোমিটারের বেশিও হতে পারে।
বেতার নিয়ন্ত্রণ: ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণব্যবস্থাকে করণীয় (এগিয়ে যাওয়া, আরও ওপরে ওঠা, নেমে আসা প্রভৃতি) সম্পর্কে জানাবেন পাইলট।
প্যারট ড্রোন
- ড্রোনটি চলাচলে সমস্যা হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।
- আইফোনের নির্দেশ অনুসারে অবতরণ করে।
- তারবিহীন সংযোগের মাধ্যমে পর্দায় সরাসরি ছবি দেখতে পাবে ব্যবহারকারী।
- দুটি ক্যামেরা থাকবে; একটি সামনে এবং একটি নিচের দৃশ্য ধারণের জন্য।
-ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর প্রতিবেদক এই বিশেষ প্যারট এ আর ড্রোন ব্যবহার করে অকুপাই ওয়াল স্টিট আন্দোলনের ছবি তুলেছেন উপর থেকে।
**********************************************************************
No comments:
Post a Comment